ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ভালো-মন্দের উল্টো হিসাব নিজেকে না দেখে অন্যকে দোষারোপের সংস্কৃতি সমাজকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? Logo আশুলিয়ায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ছয়টি ইটভাটা বন্ধ করলো প্রশাসন । Logo আশুলিয়ায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত। Logo আশুলিয়ায় সাংবাদিকদের নামে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন। Logo এক টেবিলে তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী! কলতাসুতীর রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন। Logo জেল-জুলুম উপেক্ষা করে রাজপথে অবিচল সৈনিক শিমুলিয়ার ত্যাগী যুবদল নেতা মো. ইকবাল হোসেন। Logo দলের নিবেদিত প্রাণ মোবারক হোসেন: শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী। Logo “ঘামের দামে গড়া স্বপ্ন, অথচ মর্যাদা নেই একবিন্দুও: সৌদি প্রবাসীদের জীবনে রক্ত, রোদ আর রেমিট্যান্স” Logo যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাভারে বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত । Logo আশুলিয়া প্রিন্ট মিডিয়া জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন।

দলের নিবেদিত প্রাণ মোবারক হোসেন: শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী।

  • মো.আমিনুল ইসলাম
  • প্রকাশের সময় : ০৭:২৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫
  • ২২৯ বার পঠিত

হামলা-মামলা, জেল-নির্যাতন পেরিয়ে রাজপথের অকুতোভয় সৈনিক।

প্রতিবেদক- আমিনুল ইসলাম,
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের ইতিহাসে স্থানীয় পর্যায়ে যে ক’জন নেতা ত্যাগ, সাহস ও নিষ্ঠার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন তাদের অন্যতম।


দলের দুঃসময়ে বারবার নির্যাতিত, কারারুদ্ধ, মামলার আসামি হয়েও যিনি রাজপথ ছাড়েননি, তিনিই আজ দলের কান্ডারী ও কর্মীদের অনুপ্রেরণা।

মোবারক হোসেনের রাজনীতিতে পদার্পণ ছাত্রজীবন থেকেই। ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে তিনি গণতন্ত্র, অধিকার ও ন্যায়ের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। পরবর্তীতে ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন স্থানীয় রাজনীতির পরিচিত মুখ।
দল যখন আন্দোলনের ডাক দেয়, তখন রাজপথে প্রথম সারিতে থাকতেন তিনি। এলাকায় রাজনৈতিক নির্যাতনের ভয়াবহ সময়েও কর্মীদের মনোবল ভাঙতে দেননি। দলের দুঃসময়ে অটল অবস্থানে ছিলেন তিনি ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা, পরবর্তী সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপি যখন বারবার দমন পীড়নের শিকার হয়, তখন মোবারক হোসেন নেতৃত্ব দিয়েছেন স্থানীয় পর্যায়ের কর্মসূচিগুলোতে।

হরতাল, অবরোধ, মানববন্ধন, বিক্ষোভ যে কোনো কর্মসূচি বাস্তবায়নে তিনি ছিলেন সম্মুখভাগে।
প্রশাসনের কঠোর নজরদারি ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা সত্ত্বেও তার নেতৃত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়নের প্রতিটি আন্দোলন হয়েছে সফলভাবে। হামলা-মামলা ও কারাজীবনের অভিজ্ঞতা সবার চাইতে অনেক বেশি দলের কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার অপরাধে বহুবার তাকে হয়রানি মূলক মামলায় জড়ানো হয়।

কারাবন্দি জীবনেও তিনি হার মানেন নি। জেলখানার কষ্টকে তিনি গণতন্ত্রের জন্য ত্যাগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।জেল থেকে বের হয়েই আবার রাজপথে ফিরে গেছেন নতুন উদ্যমে।
তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার সংখ্যা দুই অঙ্ক ছাড়িয়েছে বলে জানান স্থানীয় নেতারা। কিন্তু তিনি কখনো দমে যাননি বরং প্রতিটি বাধাকে শক্তিতে রূপ দিয়েছেন।রাজপথের অদম্য নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি দলীয় ঘোষণায় আন্দোলন হলে কর্মীদের সাহস জোগাতে তিনি সর্বপ্রথম মাঠে নামেন।

অবরোধ কিংবা হরতালের দিন ভোর থেকে রাত পর্যন্ত রাজপথে থেকে দলের পতাকা হাতে আন্দোলন পরিচালনা করেছেন।
তার সাহসিকতা ও উপস্থিত বুদ্ধিমত্তার কারণে আন্দোলনের সময় স্থানীয় প্রশাসনও তাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করত।

একজন বিএনপির কর্মী বলেন, মোবারক ভাই মাঠে থাকলে সবাই সাহস পায়। পুলিশের লাঠি, টিয়ারশেল কিছুই তার পিছু হটায় না।দলীয় সংগঠনের পুনর্গঠন ও তরুণদের সম্পৃক্ততা করার যোগ্য একজন ত্যাগী নেতা মোবারক হোসেন। দলের কঠিন সময়ে মোবারক হোসেন শুধু আন্দোলনেই সীমাবদ্ধ থাকেননি। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন পুনর্গঠনে বিরাট ভূমিকা রেখেছেন।

তিনি নতুন প্রজন্মকে রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন, তরুণদের সংগঠিত করে দলের ভীতকে মজবুত করেছেন।তার উদ্যোগে ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিটি ওয়ার্ডে সক্রিয় কমিটি গঠন হয়, যা আজ সংগঠনের প্রাণশক্তি হিসেবে কাজ করছে। ত্যাগ ও মানবিকতার প্রতিচ্ছবি একজন মোবারক।রাজনীতির পাশাপাশি মোবারক হোসেন একজন মানবিক নেতা হিসেবেও পরিচিত।

দলীয় কর্মীদের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ানো, অসুস্থ কর্মীদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করা, কারাবন্দিদের পরিবারকে সহায়তা করা এসব কাজ তিনি নিঃস্বার্থভাবে করে আসছেন।
রাজনীতিকে তিনি কখনো ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করেননি; বরং জনগণের সেবাই ছিল তার লক্ষ্য। স্থানীয় নেতাদের মূল্যায়নে তার ভুমিকা অপরিসীম। শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বলেন,দলের দুঃসময়ে মোবারক হোসেনের মতো নিবেদিত নেতা খুব কম দেখা যায়। তিনি সত্যিকার অর্থে বিএনপির মাঠের সৈনিক।অন্য এক কর্মী বলেন,তিনি শুধু নেতা নন, আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। তার সাহস দেখে অনেকেই রাজনীতিতে ফিরে এসেছে।ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা দলীয় নেতাকর্মীরা আশা করছেন, মোবারক হোসেনের নেতৃত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি আরও শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ হবে।

তারা বিশ্বাস করেন, এমন ত্যাগী ও সাহসী নেতার হাত ধরেই দলের রাজনীতি পুনরায় মাঠে জনআন্দোলনে রূপ নেবে।

মোবারক হোসেন শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন; তিনি এক প্রতীক ত্যাগ, সাহস ও আদর্শের প্রতীক। দলের দুঃসময়ে তার ভূমিকা প্রমাণ করে, রাজনীতি মানে শুধু ক্ষমতা নয় এটি মানুষের অধিকারের সংগ্রাম, ন্যায়ের লড়াই।
এমন নিবেদিতপ্রাণ নেতারাই একদিন দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যুদ্ধে নেতৃত্ব দেবেন এমনটাই বিশ্বাস শিমুলিয়া ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভালো-মন্দের উল্টো হিসাব নিজেকে না দেখে অন্যকে দোষারোপের সংস্কৃতি সমাজকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে?

দলের নিবেদিত প্রাণ মোবারক হোসেন: শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী।

প্রকাশের সময় : ০৭:২৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

হামলা-মামলা, জেল-নির্যাতন পেরিয়ে রাজপথের অকুতোভয় সৈনিক।

প্রতিবেদক- আমিনুল ইসলাম,
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের ইতিহাসে স্থানীয় পর্যায়ে যে ক’জন নেতা ত্যাগ, সাহস ও নিষ্ঠার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন তাদের অন্যতম।


দলের দুঃসময়ে বারবার নির্যাতিত, কারারুদ্ধ, মামলার আসামি হয়েও যিনি রাজপথ ছাড়েননি, তিনিই আজ দলের কান্ডারী ও কর্মীদের অনুপ্রেরণা।

মোবারক হোসেনের রাজনীতিতে পদার্পণ ছাত্রজীবন থেকেই। ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে তিনি গণতন্ত্র, অধিকার ও ন্যায়ের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। পরবর্তীতে ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন স্থানীয় রাজনীতির পরিচিত মুখ।
দল যখন আন্দোলনের ডাক দেয়, তখন রাজপথে প্রথম সারিতে থাকতেন তিনি। এলাকায় রাজনৈতিক নির্যাতনের ভয়াবহ সময়েও কর্মীদের মনোবল ভাঙতে দেননি। দলের দুঃসময়ে অটল অবস্থানে ছিলেন তিনি ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা, পরবর্তী সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপি যখন বারবার দমন পীড়নের শিকার হয়, তখন মোবারক হোসেন নেতৃত্ব দিয়েছেন স্থানীয় পর্যায়ের কর্মসূচিগুলোতে।

হরতাল, অবরোধ, মানববন্ধন, বিক্ষোভ যে কোনো কর্মসূচি বাস্তবায়নে তিনি ছিলেন সম্মুখভাগে।
প্রশাসনের কঠোর নজরদারি ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বাধা সত্ত্বেও তার নেতৃত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়নের প্রতিটি আন্দোলন হয়েছে সফলভাবে। হামলা-মামলা ও কারাজীবনের অভিজ্ঞতা সবার চাইতে অনেক বেশি দলের কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার অপরাধে বহুবার তাকে হয়রানি মূলক মামলায় জড়ানো হয়।

কারাবন্দি জীবনেও তিনি হার মানেন নি। জেলখানার কষ্টকে তিনি গণতন্ত্রের জন্য ত্যাগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।জেল থেকে বের হয়েই আবার রাজপথে ফিরে গেছেন নতুন উদ্যমে।
তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার সংখ্যা দুই অঙ্ক ছাড়িয়েছে বলে জানান স্থানীয় নেতারা। কিন্তু তিনি কখনো দমে যাননি বরং প্রতিটি বাধাকে শক্তিতে রূপ দিয়েছেন।রাজপথের অদম্য নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি দলীয় ঘোষণায় আন্দোলন হলে কর্মীদের সাহস জোগাতে তিনি সর্বপ্রথম মাঠে নামেন।

অবরোধ কিংবা হরতালের দিন ভোর থেকে রাত পর্যন্ত রাজপথে থেকে দলের পতাকা হাতে আন্দোলন পরিচালনা করেছেন।
তার সাহসিকতা ও উপস্থিত বুদ্ধিমত্তার কারণে আন্দোলনের সময় স্থানীয় প্রশাসনও তাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করত।

একজন বিএনপির কর্মী বলেন, মোবারক ভাই মাঠে থাকলে সবাই সাহস পায়। পুলিশের লাঠি, টিয়ারশেল কিছুই তার পিছু হটায় না।দলীয় সংগঠনের পুনর্গঠন ও তরুণদের সম্পৃক্ততা করার যোগ্য একজন ত্যাগী নেতা মোবারক হোসেন। দলের কঠিন সময়ে মোবারক হোসেন শুধু আন্দোলনেই সীমাবদ্ধ থাকেননি। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠন পুনর্গঠনে বিরাট ভূমিকা রেখেছেন।

তিনি নতুন প্রজন্মকে রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন, তরুণদের সংগঠিত করে দলের ভীতকে মজবুত করেছেন।তার উদ্যোগে ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিটি ওয়ার্ডে সক্রিয় কমিটি গঠন হয়, যা আজ সংগঠনের প্রাণশক্তি হিসেবে কাজ করছে। ত্যাগ ও মানবিকতার প্রতিচ্ছবি একজন মোবারক।রাজনীতির পাশাপাশি মোবারক হোসেন একজন মানবিক নেতা হিসেবেও পরিচিত।

দলীয় কর্মীদের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ানো, অসুস্থ কর্মীদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করা, কারাবন্দিদের পরিবারকে সহায়তা করা এসব কাজ তিনি নিঃস্বার্থভাবে করে আসছেন।
রাজনীতিকে তিনি কখনো ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করেননি; বরং জনগণের সেবাই ছিল তার লক্ষ্য। স্থানীয় নেতাদের মূল্যায়নে তার ভুমিকা অপরিসীম। শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বলেন,দলের দুঃসময়ে মোবারক হোসেনের মতো নিবেদিত নেতা খুব কম দেখা যায়। তিনি সত্যিকার অর্থে বিএনপির মাঠের সৈনিক।অন্য এক কর্মী বলেন,তিনি শুধু নেতা নন, আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। তার সাহস দেখে অনেকেই রাজনীতিতে ফিরে এসেছে।ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা দলীয় নেতাকর্মীরা আশা করছেন, মোবারক হোসেনের নেতৃত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি আরও শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ হবে।

তারা বিশ্বাস করেন, এমন ত্যাগী ও সাহসী নেতার হাত ধরেই দলের রাজনীতি পুনরায় মাঠে জনআন্দোলনে রূপ নেবে।

মোবারক হোসেন শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন; তিনি এক প্রতীক ত্যাগ, সাহস ও আদর্শের প্রতীক। দলের দুঃসময়ে তার ভূমিকা প্রমাণ করে, রাজনীতি মানে শুধু ক্ষমতা নয় এটি মানুষের অধিকারের সংগ্রাম, ন্যায়ের লড়াই।
এমন নিবেদিতপ্রাণ নেতারাই একদিন দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যুদ্ধে নেতৃত্ব দেবেন এমনটাই বিশ্বাস শিমুলিয়া ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের।