
রাজপথ মানেই যেখানে ভয়,সেখানেই সাহস নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন এক মানুষ শফিকুল ইসলাম।বিএনপির রাজনীতিতে গত ১৭ বছরের লড়াই-সংগ্রামে যিনি সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন,তিনি আজ শুধু দলের নেতাকর্মীদের কাছে নয়,সাধারণ মানুষের কাছেও এক অগ্নিমুখ রাজনীতিকের প্রতিচ্ছবি।
ছাত্র রাজনীতির হাত ধরে রাজনীতিতে যাত্রা শুরু করেন শফিকুল ইসলাম। সেখান থেকে যুবদল,এরপর জেলা পর্যায়ে উঠে এসে নিজের একক সাহস,একনিষ্ঠতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় প্রতিষ্ঠা করেছেন নিজস্ব অবস্থান। তার উপস্থিতি মানেই কর্মসূচিতে নতুন উদ্দীপনা,নতুন গতি।
বিএনপির প্রতিটি কর্মসূচি হরতাল,অবরোধ,বিক্ষোভ, গণমিছিল কিংবা প্রতিবাদ সমাবেশ সবখানেই দেখা যায় শফিকুল ইসলামের দৃপ্ত পদচারণা। টিয়ারশেল, জলকামান,লাঠিচার্জ,মামলা কিংবা গ্রেফতারের ভয় তাকে দমাতে পারেনি কখনোই।বরং তার দৃঢ় অবস্থানেই উদ্বুদ্ধ হন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
তিনি শুধু একজন সাহসী রাজনৈতিক কর্মী নন, ইউনিয়ন ও থানা বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে পরামর্শক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ছাড়াও সমাজ সেবায় তার অবদান উল্লেখযোগ্য। এলাকাবাসীর সুখ-দুঃখে পাশে থাকেন ছায়ার মতো। অসহায়, দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি অর্জন করেছেন একজন জনদরদী নেতার পরিচিতি।
স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে তার সরব, সক্রিয় ভূমিকা আজ তৃণমূল বিএনপির জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা দলের এই সাহসী সৈনিক জাতীয় পর্যায়ে আরও বড় দায়িত্বে দেখবেন সবাই।
শফিকুল ইসলাম আজ কেবল একজন নেতা নন, রাজপথের আগুন হয়ে উঠেছেন তিনি। আগামী দিনের আন্দোলনে তার মত সাহসী নেতার নেতৃত্বই হতে পারে বিএনপির বিজয়ের মাইলফলক।
মো.আমিনুল ইসলাম 





