ঢাকা ০২:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo আশুলিয়ায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ছয়টি ইটভাটা বন্ধ করলো প্রশাসন । Logo আশুলিয়ায় ভ্যানে বাসের ধাক্কা, পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত। Logo আশুলিয়ায় সাংবাদিকদের নামে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন। Logo এক টেবিলে তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী! কলতাসুতীর রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন। Logo জেল-জুলুম উপেক্ষা করে রাজপথে অবিচল সৈনিক শিমুলিয়ার ত্যাগী যুবদল নেতা মো. ইকবাল হোসেন। Logo দলের নিবেদিত প্রাণ মোবারক হোসেন: শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী। Logo “ঘামের দামে গড়া স্বপ্ন, অথচ মর্যাদা নেই একবিন্দুও: সৌদি প্রবাসীদের জীবনে রক্ত, রোদ আর রেমিট্যান্স” Logo যুবদলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাভারে বর্ণাঢ্য র‍্যালি অনুষ্ঠিত । Logo আশুলিয়া প্রিন্ট মিডিয়া জার্নালিস্ট এ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন। Logo তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই – মোহাম্মদ আইয়ুব খান ।

উসমান গনি: তৃণমূল থেকে নেতৃত্বের পথে এক নির্ভীক নাম।

আমিনুল ইসলাম,প্রতিবেদক:-উসমান গনি শিমুলিয়া ইউনিয়নের কোনাপাড়া মহল্লার নিবেদিতপ্রাণ এক রাজনৈতিক কর্মী,যার রাজনীতির যাত্রা শুরু ছাত্রদল থেকে। ছাত্র রাজনীতিতে তাঁর সরব ও সাহসী ভূমিকার মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে নিজের অবস্থান শক্ত করেন। বিএনপির দুঃসময়ে যিনি রাজপথে আন্দোলনের প্রথম সারিতে ছিলেন,বারবার মামলা,হামলা,জেল-জুলুমের সম্মুখীন হয়েছেন,তবু পিছু হটেননি কখনো।

ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে যুবদলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বে উঠে আসা এই কর্মীবান্ধব নেতা,প্রতিটি দলীয় কর্মসূচিতে ছিলেন অগ্রভাগে। মিটিং-মিছিল,প্রতিবাদ সমাবেশে তাঁর উপস্থিতি ছিল সবসময় দৃঢ় ও প্রেরণাদায়ী।

শুধু রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেই নয়, উসমান গনি সামাজিক সেবামূলক কাজেও সক্রিয়ভাবে যুক্ত। এলাকার যে কোনো সংকটময় মুহূর্তে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি একজন সত্যিকারের জননেতা। তাঁর এই নিষ্ঠা ও মানবিক ভূমিকার কারণে শিমুলিয়া ইউনিয়ন ও ঢাকা জেলা যুবদলে তাঁর অবদান প্রশংসনীয় ও অপরিসীম।

জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে বিএনপির রাজনীতিকে তৃণমূলে আরও শক্তিশালী করে তুলতে তিনি বদ্ধপরিকর।

ছাত্র রাজনীতি দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজ তৃণমূল রাজনীতির পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন শিমুলিয়া ইউনিয়নের কোনা পাড়া মহল্লার বাসিন্দা, বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ নেতা উসমান গনি। কর্মীবান্ধব এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে সংগ্রাম করে শুধু দলীয় নয়, বরং জনমানুষের মনেও জায়গা করে নিয়েছেন একজন নির্ভীক ও মানবিক নেতার পরিচয়ে।

উসমান গনির রাজনীতিতে হাতেখড়ি ছাত্রদলের হাত ধরে। শিক্ষাজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। দেশজুড়ে যখন বিরোধী মত দমনের নামে আন্দোলনরত নেতাকর্মীদের উপর চলে দমন-পীড়ন, তখন উসমান গনিকে বারবার দেখা গেছে রাজপথে, দলের পতাকা হাতে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে।

ছাত্রদল থেকে যুবদলে উঠে আসার পেছনে ছিল তাঁর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, ত্যাগ আর নেতৃত্বগুণ। বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচিতে ছিলেন সামনে থেকে নেতৃত্বদানকারী। আন্দোলনের ময়দানে দৃপ্ত পদক্ষেপে হেঁটে যাওয়া উসমান গনি আজ অনেক তরুণের কাছে অনুপ্রেরণার প্রতীক।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বহুবার তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। হামলার শিকারও হয়েছেন কয়েক দফা। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে কারাগারে কাটিয়েছেন বহুদিন। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে রাজনীতি থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। বরং প্রতিটি বাধা তাঁকে আরও দৃঢ় করেছে। দলীয় আদর্শে অটল থেকে তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন, রাজনীতি তাঁর কাছে ক্ষমতার হাতিয়ার নয় সেবার ব্রত।

দলের ডাকে সাড়া দিয়ে যে কোনো সভা, মিছিল, প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সামনে থেকে। শুধু উপস্থিতিই নয়, তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে কর্মসূচিকে সফল করতে মাঠে-ময়দানে নিবেদিত থাকেন। শিমুলিয়া ইউনিয়নে বিএনপি ও যুবদলের সাংগঠনিক শক্তি ধরে রাখতে তাঁর ভূমিকা সর্বজনবিদিত।

বিশেষ করে ঢাকা জেলা যুবদলের কাঠামোয় তাঁর নেতৃত্ব অনেক নতুন মুখকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করেছে। কর্মীদের মধ্যে রয়েছে তাঁর প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

রাজনীতি ছাড়াও উসমান গনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সমাজসেবামূলক কাজে। এলাকার কোনো পরিবার বিপদে পড়লে কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষ অসহায় হয়ে পড়লে, তিনি সবার আগে হাজির হন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে। অসুস্থদের পাশে দাঁড়ানো, গরিব শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান, ঈদ-রমজানে খাদ্য বিতরণ এসব কর্মকাণ্ড তাঁকে আরও আপন করে তুলেছে এলাকার মানুষের কাছে।

নিজের ইউনিয়ন ও এলাকাকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যেতে উসমান গনি বিশ্বাস করেন শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন। তিনি চান, বিএনপির গণতান্ত্রিক রাজনীতি যেন তৃণমূল থেকে আবার মাথা তুলে দাঁড়ায়, আর সে লক্ষ্যে তিনি কাজ করে চলেছেন দিনরাত। তাঁর মতে, রাজনীতির আসল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জনগণের পাশে দাঁড়ানো, আর সে লক্ষ্যেই তিনি নিবেদিত।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আশুলিয়ায় অবৈধ ইটভাটায় অভিযান, ছয়টি ইটভাটা বন্ধ করলো প্রশাসন ।

উসমান গনি: তৃণমূল থেকে নেতৃত্বের পথে এক নির্ভীক নাম।

প্রকাশের সময় : ০৩:২৮:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

আমিনুল ইসলাম,প্রতিবেদক:-উসমান গনি শিমুলিয়া ইউনিয়নের কোনাপাড়া মহল্লার নিবেদিতপ্রাণ এক রাজনৈতিক কর্মী,যার রাজনীতির যাত্রা শুরু ছাত্রদল থেকে। ছাত্র রাজনীতিতে তাঁর সরব ও সাহসী ভূমিকার মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে নিজের অবস্থান শক্ত করেন। বিএনপির দুঃসময়ে যিনি রাজপথে আন্দোলনের প্রথম সারিতে ছিলেন,বারবার মামলা,হামলা,জেল-জুলুমের সম্মুখীন হয়েছেন,তবু পিছু হটেননি কখনো।

ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে যুবদলের গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বে উঠে আসা এই কর্মীবান্ধব নেতা,প্রতিটি দলীয় কর্মসূচিতে ছিলেন অগ্রভাগে। মিটিং-মিছিল,প্রতিবাদ সমাবেশে তাঁর উপস্থিতি ছিল সবসময় দৃঢ় ও প্রেরণাদায়ী।

শুধু রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডেই নয়, উসমান গনি সামাজিক সেবামূলক কাজেও সক্রিয়ভাবে যুক্ত। এলাকার যে কোনো সংকটময় মুহূর্তে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি একজন সত্যিকারের জননেতা। তাঁর এই নিষ্ঠা ও মানবিক ভূমিকার কারণে শিমুলিয়া ইউনিয়ন ও ঢাকা জেলা যুবদলে তাঁর অবদান প্রশংসনীয় ও অপরিসীম।

জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষাকে সাথে নিয়ে বিএনপির রাজনীতিকে তৃণমূলে আরও শক্তিশালী করে তুলতে তিনি বদ্ধপরিকর।

ছাত্র রাজনীতি দিয়ে যাত্রা শুরু করে আজ তৃণমূল রাজনীতির পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন শিমুলিয়া ইউনিয়নের কোনা পাড়া মহল্লার বাসিন্দা, বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ নেতা উসমান গনি। কর্মীবান্ধব এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে সংগ্রাম করে শুধু দলীয় নয়, বরং জনমানুষের মনেও জায়গা করে নিয়েছেন একজন নির্ভীক ও মানবিক নেতার পরিচয়ে।

উসমান গনির রাজনীতিতে হাতেখড়ি ছাত্রদলের হাত ধরে। শিক্ষাজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। দেশজুড়ে যখন বিরোধী মত দমনের নামে আন্দোলনরত নেতাকর্মীদের উপর চলে দমন-পীড়ন, তখন উসমান গনিকে বারবার দেখা গেছে রাজপথে, দলের পতাকা হাতে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে।

ছাত্রদল থেকে যুবদলে উঠে আসার পেছনে ছিল তাঁর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, ত্যাগ আর নেতৃত্বগুণ। বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচিতে ছিলেন সামনে থেকে নেতৃত্বদানকারী। আন্দোলনের ময়দানে দৃপ্ত পদক্ষেপে হেঁটে যাওয়া উসমান গনি আজ অনেক তরুণের কাছে অনুপ্রেরণার প্রতীক।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বহুবার তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়। হামলার শিকারও হয়েছেন কয়েক দফা। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে কারাগারে কাটিয়েছেন বহুদিন। কিন্তু কোনো কিছুই তাঁকে রাজনীতি থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। বরং প্রতিটি বাধা তাঁকে আরও দৃঢ় করেছে। দলীয় আদর্শে অটল থেকে তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন, রাজনীতি তাঁর কাছে ক্ষমতার হাতিয়ার নয় সেবার ব্রত।

দলের ডাকে সাড়া দিয়ে যে কোনো সভা, মিছিল, প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সামনে থেকে। শুধু উপস্থিতিই নয়, তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে কর্মসূচিকে সফল করতে মাঠে-ময়দানে নিবেদিত থাকেন। শিমুলিয়া ইউনিয়নে বিএনপি ও যুবদলের সাংগঠনিক শক্তি ধরে রাখতে তাঁর ভূমিকা সর্বজনবিদিত।

বিশেষ করে ঢাকা জেলা যুবদলের কাঠামোয় তাঁর নেতৃত্ব অনেক নতুন মুখকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করেছে। কর্মীদের মধ্যে রয়েছে তাঁর প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

রাজনীতি ছাড়াও উসমান গনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সমাজসেবামূলক কাজে। এলাকার কোনো পরিবার বিপদে পড়লে কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষ অসহায় হয়ে পড়লে, তিনি সবার আগে হাজির হন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে। অসুস্থদের পাশে দাঁড়ানো, গরিব শিক্ষার্থীদের সহায়তা প্রদান, ঈদ-রমজানে খাদ্য বিতরণ এসব কর্মকাণ্ড তাঁকে আরও আপন করে তুলেছে এলাকার মানুষের কাছে।

নিজের ইউনিয়ন ও এলাকাকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যেতে উসমান গনি বিশ্বাস করেন শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রয়োজন। তিনি চান, বিএনপির গণতান্ত্রিক রাজনীতি যেন তৃণমূল থেকে আবার মাথা তুলে দাঁড়ায়, আর সে লক্ষ্যে তিনি কাজ করে চলেছেন দিনরাত। তাঁর মতে, রাজনীতির আসল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জনগণের পাশে দাঁড়ানো, আর সে লক্ষ্যেই তিনি নিবেদিত।