
শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন,একটি ঐতিহ্যবাহী পরিবারের যোগ্য প্রতিনিধি, ভোটের মাঠে বাধার শিকার।ক্ষমতাসীন দের ভয় ছিলো যদি জিতে যায় ভোটের মাঠে।
শিমুলিয়া ইউনিয়নের বিএনপি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন শুধুমাত্র একজন শিক্ষিত, মার্জিত ও যোগ্য নেতা নন, তিনি একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের গর্বিত সদস্য। তাঁর দাদা মরহুম নায়েব আলী মেম্বার ছিলেন শিমুলিয়া ইউনিয়নের গণমাধ্যমে স্বীকৃত এক সফল ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতীক। নায়েব আলী মেম্বার তাঁর সঠিক ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব এবং নীরব থেকে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বরের মাধ্যমে ইউনিয়নের মানুষের সেবা করেছেন এবং স্থায়ী উন্নয়নের পথ সুগম করেছেন।
মরহুম নায়েব আলী মেম্বারের সুযোগ্য নাতী হিসেবে আব্দুল্লাহ আল মামুনও তার দাদা ও পূর্বসূরীর পথ অনুসরণ করে আসছেন। তিনি শিমুলিয়া ইউনিয়নের মানুষের প্রত্যাশার প্রতীক এবং তাদের অগাধ বিশ্বাসের প্রতিপাদন। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের নেতৃত্ব জানতেন যে, এই জনমানসপ্রীত, যোগ্য ও জনপ্রিয় নেতা নির্বাচিত হলে তিনি শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে সত্যিকারের পরিবর্তন ও উন্নয়নের মুখ দেখতে আনবেন। এজন্য ভোটের মাঠে তাকে বাধাগ্রস্ত করা, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো এবং নানা রকম হয়রানির মাধ্যমে তার পথকে অবরুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র চলছে।
অন্যায় ও হয়রানির মুখে পড়েও আব্দুল আল মামুন নির্ভীকভাবে প্রতিপক্ষের চাপে কখনো পিছু হটেননি। তিনি বারবার প্রশাসনিক হয়রানি ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন। স্থানীয় জনগণও তাকে সমর্থন দিয়ে জানিয়েছেন, আমরা জানি তিনি আসলেই আমাদের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন এবং আমাদের ইউনিয়নকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে সক্ষম।
আবদুল্লাহ আল মামুন নিজেও সকলের নিকট পুনরায় দোয়া ও সহযোগিতা চেয়েছেন, যাতে তিনি আগামী নির্বাচনে শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে এলাকার মানুষের সেবা করতে পারেন। তিনি জানান, আমি আমার ইউনিয়নের মানুষের উন্নয়ন এবং শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের জন্য কাজ করতে আগ্রহী। তাদের ভালোবাসা ও সমর্থন পেলে বাধা অতিক্রম করে সফল হব।
শিমুলিয়া ইউনিয়নের রাজনীতিতে বিএনপি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন একটি পরিচিত, আস্থাভাজন ও আলোচিত নাম। তিনি শুধু একজন যোগ্য প্রার্থীই নন, বরং শিমুলিয়া ইউনিয়নের এক ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের প্রতিনিধি, যাঁর রক্তে আছে নেতৃত্বের গুণ, সেবার মনোভাব ও নৈতিকতার বলিষ্ঠ ভিত্তি।
তার দাদা মরহুম নায়েব আলী মেম্বার ছিলেন শিমুলিয়া ইউনিয়নের মানুষের জন্য এক নির্ভরতার নাম। একজন নিষ্ঠাবান, সাহসী ও সমাজসচেতন জনপ্রতিনিধি হিসেবে নায়েব আলী মেম্বার ইউনিয়নবাসীর হৃদয়ে এখনও শ্রদ্ধাভরে স্মরণীয়। তিনি তার সুদূরদর্শী নেতৃত্ব, বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর এবং সৎ প্রশাসনিক ভূমিকার জন্য এলাকাবাসীর ভালোবাসা অর্জন করেছিলেন।
এমন একজন সফল জননেতার সুযোগ্য নাতী হিসেবে আব্দুল আল মামুন শুরু থেকেই মানুষের মাঝে আস্থার জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, ভদ্রতা, মার্জিত ব্যবহার, পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা তাকে ইউনিয়নের তরুণদের মধ্যে অনুপ্রেরণার প্রতীক করেছে। সর্বস্তরের মানুষ মনে করেন, তিনিই শিমুলিয়া ইউনিয়নের পরবর্তী উন্নয়নের রূপকার হয়ে উঠতে পারেন।
কিন্তু এই যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তাই যেন হয়ে দাঁড়ায় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের কারণ। বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ‘ঘোড়া’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া আব্দুল আল মামুন ক্ষমতাসীন দলের চরম বাধা ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হন।পরে তিনি ভোট কেন্দ্রের মাঠে প্রেস ব্রিফিং করতে বাধ্য হন।জানালে ভোট কেন্দ্রেরনা নানান অভিযোগ।
নির্বাচনের সময় তার বিরুদ্ধে যা হয়েছে, তা শুধু একজন প্রার্থীর প্রতি অবিচার নয়, বরং পুরো গণতন্ত্রের প্রতি অবমাননা। অভিযোগ রয়েছে, তাকে ভোটের মাঠে দুর্বল করার জন্য একের পর এক হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড চালানো হয়। এসবের মধ্যে ছিল নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার বাধা পোস্টার ছেঁড়া ও কর্মীদের হুমকিপুলিশি হয়রানি ও মনোনীত এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে কেন্দ্রে আসতে বাধা দেওয়াভোটগ্রহণের দিনে জাল ভোট প্রদান ও ব্যালট বাক্স দখল
স্থানীয় অনেকেই বলছেন, ক্ষমতাসীনরা জানত, আব্দুল আল মামুন যদি মাঠে সুষ্ঠুভাবে দাঁড়াতে পারে, তাহলে চেয়ারম্যান হয়ে যাওয়াটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই তাদের মূল পরিকল্পনাই ছিল ‘মামুনকে ঠেকাও।পরে নির্বচনী কাছাকাছি সময়ে ক্ষমতাসীন রা নিজের নির্বানী প্রচারনা অফিস নিজেরা পুড়ে দিয়ে মামলা হামলা দিয়ে হয়রানি করেছে।
এত বাধা, ষড়যন্ত্র ও ভয়ের মাঝেও আব্দুল আল মামুন হার মানেননি। একজন সত্যিকারের নেতার মতো তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন এবং এখনও জনগণের পাশে আছেন। তিনি শিমুলিয়া ইউনিয়নের মানুষের কাছে দোয়া ও সমর্থন চেয়েছেন যেন আগামীতেও তাদের খেদমত করতে পারেন।আমার দাদা নায়েব আলী মেম্বার আজ নেই, কিন্তু তার দেখানো নীতির পথেই আমি হাঁটছি। শিমুলিয়ার প্রতিটি মানুষ আমার পরিবারের অংশ। তাদের উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করাই আমার লক্ষ্য। আমি প্রতিহিংসা নয়, পরিবর্তনের রাজনীতি করি।
ইতোমধ্যে ইউনিয়নের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, বাজার ও শিক্ষাঙ্গনে তাকে ঘিরে এক নতুন প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। এলাকাবাসী বলছে,মামুন সাহেব আমাদের মনের মানুষ। তিনি চেয়ারম্যান হলে আমরা জানি দলমত নির্বিশেষে সবার উন্নয়ন হবে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন কেবল একজন প্রার্থী নন তিনি একটি প্রজন্মের আশা, একটি পরিবারের গর্ব এবং একটি ইউনিয়নের সম্ভাবনার নাম। তাকে ভোটের মাঠে বাধা দিয়ে থামানো গেলেও মানুষের ভালোবাসা থেকে সরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি।
তিনি আবারও চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এবং ইউনিয়নবাসীর কাছে পুনরায় দোয়া ও সমর্থনের আবেদন জানিয়েছেন। তার এ লড়াই শুধু ব্যক্তিগত নয় এটি শিমুলিয়া ইউনিয়নের গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং উন্নয়নের স্বপ্ন রক্ষার লড়াই।
শিমুলিয়া ইউনিয়নের বিএনপি ও সাধারণ জনগণ মনে করেন, নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত হলে আব্দুল্লাহ আল মামুন সহজেই জয়ী হবেন এবং ঐতিহ্যবাহী নায়েব আলী মেম্বারের নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ইউনিয়নের উন্নয়ন ও কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।
মো.আমিনুল ইসলাম 





