
ডা.দেওয়ান সালাউদ্দীন বাবুর দেয়া দায়িত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপিতে নতুন জোয়ার,ত্যাগী নেতা মোবারক হোসেন সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর থেকে সংগঠনে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে।
মো.আমিনুল ইসলাম নিজস্ব সংবাদদাতা:- ত্যাগী নেতা মোবারক হোসেন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সংগঠনে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল(বিএনপি)এর শিমুলিয়া ইউনিয়ন শাখায় নতুন করে সংগঠনের জোয়ার বইছে। সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. দেওয়ান সালাউদ্দীন বাবু এর সরাসরি নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে ত্যাগী, পরীক্ষিত এবং রাজনৈতিকভাবে অত্যাচারিত নেতা মোবারক হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার পর থেকে ইউনিয়নের রাজনৈতিক অঙ্গনে এসেছে নতুন গতিশীলতা।মোবারক হোসেন শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনি শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির একজন নির্যাতিত যোদ্ধা। তার রাজনৈতিক জীবনে রয়েছে জেল-জুলুম, মিথ্যা মামলা ও পুলিশি হয়রানির দীর্ঘ ইতিহাস।আন্দোলন সংগ্রামে সম্মুখভাগে থাকার সাহস। দলত্যাগ না করে কঠিন সময়েও নিষ্ঠার সঙ্গে রাজনীতিতে টিকে থাকার দুর্লভ দৃষ্টান্ত।মোবারক ভাই কোনো সময় পেছনে সরে যাননি। দল বিপদে পড়লে, রাজপথে হামলা হলে, গ্রেফতার হয়রানি যখন শুরু হয়, তখন তিনি সামনে থাকেন। এমন নেতা আজ সংগঠনের শীর্ষ দায়িত্বে এটা শিমুলিয়া ইউনিয়ন এর গর্ব।সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর মোবারক হোসেন এক মুহূর্তও বসে নেই। তিনি সরাসরি মাঠে নেমে পড়েছেন, ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ছুটে বেড়াচ্ছেন, কর্মীদের আহ্বান করছেন রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার জন্য।তার উদ্যোগে ইতোমধ্যে যেসব কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে,প্রতিটি ওয়ার্ডে সাংগঠনিক উঠান বৈঠক,ঘরে ঘরে ধানের শীষ,কর্মসূচি,কর্মী পুনর্বাসন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অভিযান জনসাধারণের সঙ্গে নিয়মিত সংযোগ ও মতবিনিময় তরুণ প্রজন্মকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত করার পরিকল্পনা দল মানে কর্মী, আর কর্মী মানে জনতার শক্তি। আমরা সেই শক্তিকে জাগিয়ে তুলতে চাই। জনগণের পাশে থেকে রাজনীতিকে মানুষের দ্বারে নিয়ে যেতে চাই।
সাবেক এমপি ডা. দেওয়ান সালাউদ্দীন বাবুর দিকনির্দেশনায় ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃত্বে যে পরিবর্তন এসেছে, তা ইতোমধ্যেই মাঠপর্যায়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
কর্মীদের মধ্যে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস। তারা বলছেন এখন দল শুধু কাগজে কলমে নয়, বাস্তবেও সক্রিয় হয়ে উঠেছে।আগে যেখানে দলীয় অফিসে তালা ঝুলতো, সেখানে এখন প্রতিদিন বৈঠক হয়। নেতা কর্মীরা আবার ঐক্যবদ্ধ হচ্ছেন। মোবারক ভাই যেন সংগঠনের শিরায় শিরায় রক্ত সঞ্চালন করছেন।
সাংগঠনিক এই উত্থানের পেছনে অন্যতম চালিকাশক্তি ডা.দেওয়ান সালাউদ্দীন বাবু। তিনি সবসময় তৃণমূলকে গুরুত্ব দেন এবং ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন করেন। শিমুলিয়া ইউনিয়নে মোবারক হোসেনের মতো একজন সাহসী নেতাকে দায়িত্ব দিয়ে আবারও প্রমাণ করলেন দলের ভবিষ্যৎ গড়বে মাঠের মানুষ।বিএনপি শুধু একটা রাজনৈতিক দল নয়, এটা জনগণের প্রাণ। সেই প্রাণকে ফিরিয়ে আনতে হলে সংগঠনকে জাগাতে হবে, নেতৃত্বে আনতে হবে যারা রাজপথে ছিল। মোবারক ভাই সেই আদর্শিক নেতৃত্বের প্রতীক।
মোবারক হোসেনের নেতৃত্বে শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি এখন নতুনভাবে সংগঠিত হচ্ছে। দীর্ঘদিনের স্থবিরতা কেটে গিয়েছে, মাঠে ময়দানে ফিরে এসেছে কর্মী সক্রিয়তা, নেতাকর্মীদের মাঝে ফিরেছে দলীয় আস্থা।
এই সংগঠন এখন আর শুধু অতীতের গৌরবে বাঁচে না বরং আগামী দিনের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত একটি সংগঠিত শক্তিতে পরিণত হচ্ছে।
জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে, সেটি এখন মোবারক হোসেনের নেতৃত্বে দৃঢ় ও স্পষ্ট।
মো.আমিনুল ইসলাম 





